ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন কিভাবে করবেন জেনে নিন
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করবেন কিভাবে বুঝতে পারছেন না ? সাধারণত অনেক সময় ভোটার
আইডি কার্ড তৈরির সময় নানান জায়গায় ভুল হয়ে যায়।ভোটার আইডি কার্ডের এই
ভুলগুলোর সংশোধন করবেন কিভাবে এ বিষয়ে বিস্তারিত জেনে নিন।
ভোটার আইডি কার্ড হলো খুবই গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। ভোটার আইডি কার্ডে ভুল থাকলে
নানা সমস্যায় পড়তে হয়। কিন্তু আপনি কিভাবে খুব সহজে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের
সংশোধন করবেন কত টাকা খরচ হবে, কি কি ডকুমেন্ট লাগবে ঠিক করতে সবকিছু জানতে
আজকের এই আর্টিকেলটি সম্পূর্ণ পড়ুন।
পেজ সূচিপত্রঃ ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম জেনে নিন
- ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করবেন কিভাবে?
- অনলাইনে ভোটার আইডি সংশোধন
- ভোটার আইডি সংশোধন অনলাইন আবেদন করার নিয়ম
- অনলাইনে ভোটার আইডি সংশোধন করতে কতদিন লাগে
- ভোটার আইডি সংশোধন ফরম
- ভোটার আইডি সংশোধন করতে কি কি লাগে
- গেভোটার আইডি সংশোধন করতে কত টাকা লাগে
- ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে
- ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন করতে কত টাকা লাগে
- ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন সম্পর্কে লেখকের মন্তব্য
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করবেন কিভাবে?
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।এই ভোটার আইডি কার্ড দিয়ে আমরা
নানান অফিসিয়াল কাজ এমনকি আমাদের নাগরিক জীবনের প্রায় প্রতিটা ক্ষেত্রেই ভোটার
আইডি কার্ড প্রয়োজন হয়ে থাকে।সে ক্ষেত্রে ভোটার আইডি কার্ডে ভুল বা সমস্যা
থাকলে আমাদের নানান জটিলতায় পড়তে হয় এবং ভোগান্তিও পোহাতে হয়।ভোটার আইডি
কার্ডে কোন প্রকার ভুল থাকলে তা খুব সহজে সংশোধন করা যায়। সাধারণত কোন ভোটার
ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করার সময় তথ্য ভুল দিয়ে থাকার কারণে নয়তো
কম্পিউটার অপারেটর ভুল করে টাইপিং করার ফলে আইডি কার্ডে ভুল হয়ে থাকে।
ভোটার আইডি সংশোধন করার জন্য আপনাকে অবশ্যই অনলাইনে আবেদন করতে হবে। যেহেতু
বর্তমান সময়ে সবকিছু অনলাইনের মাধ্যমে করা হচ্ছে তাই অনলাইন ছাড়া অফলাইনে ভোটার
আইডি সংশোধন করা যায় না। আপনি ঘরে বসে থেকে খুব সহজে আপনার তথ্যগুলো দিয়ে
ভোটার আইডি কার্ডের মধ্যে থাকা ভুলগুলো সংশোধন করতে পারেন।এজন্য আপনাকে কিছু
নিয়ম মেনে আবেদন করতে হবে অনলাইনের মাধ্যমে।
অনলাইনে ভোটার আইডি সংশোধন
অনলাইনে ভোটার আইডি সংশোধন করার নিয়ম জানলে খুব সহজেই আপনি সংশোধন করতে
পারবেন। যেহেতু বর্তমানের সবকিছুই এখন অনলাইনের মাধ্যমে হয়ে থাকে তাই ভোটার আইডি
কার্ডের সংশোধন পদ্ধতি ও এর ব্যতিক্রম নয়। অনলাইনের মাধ্যমে এ কাজটি করতে হয়
বলে একটু দীর্ঘ সময় প্রয়োজন হয়। ভোটার আইডি কার্ড তৈরীর পর অনেক সময়
নাম, পিতা- মাতার নাম, জন্ম সাল ভুল হয়ে থাকে। এগুলো সব কিছু ঠিক করতে পারেন
আপনি অনলাইন মাধ্যম ব্যবহার করে।
- জাতীয় পরিচয়পত্র সংশোধন করার জন্য কিছু ডকুমেন্ট স্ক্যান করে জমা দিতে হয় । তাই আপনাকে প্লে স্টোরে গিয়ে NID WALLETনামে অ্যাপসটি ডাউনলোড করে নিতে হবে।
- এরপর আপনাকে গুগলে গিয়ে ভোটার আইডি সংশোধন লিখে সার্চ করলে যে ওয়েবসাইট প্রথমে দেখাবে তার উপরে ক্লিক করে তার ভেতরে প্রবেশ করুন। এরপরে একাউন্ট রেজিস্টার করুন। এখানে অ্যাকাউন্ট তৈরি করা বাধ্যতামূলক তাই আপনি যদি এখানে একাউন্ট তৈরি না করেন তাহলে আপনি এখানে কখনোই আবেদন করতে পারবেন না।
- এখানে আবেদন করার পর আপনি অনেকগুলো অপশন দেখতে পাবেন। তার মধ্যে থেকে আপনাকে এডিট নামের অপশনটি বেছে নিতে হবে। এরপর যেখানে আপনার ভুল হয়েছিল ভোটার আইডি কার্ডের সেই ভুলের অংশটি সংশোধন করে নিতে হবে। এখানে যে বিষয়গুলো আপনি সংশোধন করবেন সেইসব লিখে নিয়ে ভালো করে দেখে নেবেন ঠিক হয়েছে কি না।
- এরপর এ কাজগুলো করার সময় আপনাকে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণে ফি জমা দিতে হবে। আপনি চাইলে বিভিন্ন অনলাইন ব্যাংকিং এর মাধ্যমে ফি জমা দিতে পারেন। এরপর আপনাকে কিছু প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হবে ।এ কাগজপত্র গুলো আপনি প্রথমে যে অ্যাপস ডাউনলোড করেছেন তার মাধ্যমে জমা দিতে পারবেন।
ভোটার আইডি সংশোধন অনলাইন আবেদন করার নিয়ম
অনলাইনে ভোটার আইডি সংশোধন করার ক্ষেত্রে কিছু নিয়ম রয়েছে সেগুলো মেনে
তারপর আপনাকে আবেদন করতে হবে।এই সমস্ত নিয়ম গুলো না মেনে ঠিকভাবে ফরম পূরণ
করলে বা আবেদন করলে সেগুলো বাতিল হয়ে যেতে পারে। আবার সেগুলো তে সমস্যা দেখা
দিতে পারেন নানান ধরনের ।যেমন কোন মৃত মানুষের ক্ষেত্রে ভোটার আইডি কার্ডের
সংশোধনের ধরন একটু ভিন্ন ধরনের হয়ে থাকে। তো চলুন অনলাইনে আবেদন করার সময় কিছু
নিয়ম রয়েছে সে নিয়ম গুলো কি কি জেনে নিন।
ভোটার আইডি সংশোধন করার জন্য ভোটার আইডি সংশোধন গুগলে লিখে
সার্চ দিন এরপর যে ওয়েবসাইটে প্রথমে দেখাবে সেই ওয়েব সাইটে ভিজিট করুন। এখানে
আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার জন্ম তারিখ ও ঠিকানা দিয়ে একটি অ্যাকাউন্ট
রেজিস্ট্রেশন করুন। লগইন করা হয়ে গেলে প্রোফাইল থেকে এডিট লিংকে ক্লিক করে
তথ্যগুলোর সংশোধন করুন। এরপর আপনি সংশোধন ফ্রি ও প্রমাণপত্র আপলোড করে আবেদন
জমা দিন। আবেদন অনুমোদিত হওয়ার পর তথ্য সংশোধন হবে।
- ভোটার আইডি সংশোধন করার আবেদনের সময় আপনাকে এসব করার জন্য প্রমাণ গুলো স্ক্যান করে নির্দিষ্ট সাইজের মধ্যে ক্রপ করে নিতে হবে। যদি স্ক্যান করতে না পারেন তাহলে কোন টেবিলের উপরে রেখে উপর থেকে তুলে নিতে পারেন।
- এনআইডি ওয়েবসাইটে রেজিস্ট্রেশন করুন যদি জাতীয় পরিচয় পত্রের ওয়েবসাইটের রেজিস্ট্রেশন করা থাকে তাহলে সরাসরি এনআইডি নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে পারবেন। রেজিস্ট্রেশন না করা থাকে তাহলে রেজিস্ট্রেশন ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন।
- ভোটার আইডি কার্ড একাউন্ট লগইন করার পর প্রোফাইল অপশনে যান। সেখানে তিন ধরনের তথ্য রয়েছে ব্যক্তিগত তথ্য অন্যান্য তথ্য ও ঠিকানা। ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধন করার জন্য আপনি উপরের ডান পাশ থেকে এডিট বাটনে ক্লিক করবেন। আপনি যে সমস্ত তথ্যগুলো সংশোধন করতে চান সেই সব তথ্য বাম পাশে ঠিক অপশনে ক্লিক করবেন এভাবে আপনার ভুল তথ্য গুলো প্রমাণপত্রের সাথে মিলিয়ে ঠিক করে টাইপ করে নিবেন।
- এরপর আপনাকে আপনার ভুল তথ্যে ধারণ অনুযায়ী বি প্রদান করতে হবে। একটি জিনিস খেয়াল রাখবেন আপনার কম্পিউটারের মোবাইল এতক্ষণ যা কাজ করেছেন তা ক্লোজ করবেন। ফি প্রদান করার পর আপনাকে আবার বাকি কাজটুকু শেষ করতে হবে। আপনি চাইলেই বিকাশের মাধ্যমে ফি পরিশোধ করতে পারেন। ফি পরিশোধ করার পর আপনি জাতীয় পরিচয়পত্রের ওয়েবসাইটে আবার ফিরে যান এবং প্রমাণপত্র সমূহ আপলোড করে সাবমিট করুন।
- আপনার আইডি কার্ডে যে তথ্য পরিবর্তনের জন্য আবেদন জমা দিতে হলে দিতে চাইছেন তা প্রমাণ করার জন্য আপনাকে প্রয়োজনে ভ্রমন করতে আপলোড করতে হবে। ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধনের জন্য সবথেকে কার্যকর প্রমাণ হওয়ার শিক্ষাগত যোগ্যতার সনদপত্র, পাসপোর্ট ট্রাফিক লাইসেন্স। তার পাশাপাশি জব নিবন্ধন সনদ আপলোড করতে হবে।
অনলাইনে ভোটার আইডি সংশোধন করতে কতদিন লাগে
ভোটার আইডি সংশোধন হতে কত দিন সময় লাগবে বা কত সময় লাগতে পারে এমন
প্রশ্ন অনেকেরই রয়েছে। সবার জন্য চাঁদ ভোটার আইডি কার্ড একটি গুরুত্বপূর্ণ
ডকুমেন্ট। বলা যেতে পারে এটি আপনার নাগরিকত্বের পরিচয় বহন করে। আপনি কোন দেশের
নাগরিক এটার প্রমাণ হচ্ছে ভোটার আইডি কার্ড।অনেক সময় অনেকের ভোটার আইডি কার্ডে
বিভিন্ন সমস্যা বা ভুল হয়ে যায়। সেক্ষেত্রে আপনার ভোটার আইডি সংশোধন করার
জন্য যদি আবেদন করার প্রয়োজন হয়। তবে আপনার ভোটার আইডি কার্ডটি সংশোধন
হতে ঠিক কত সময় লাগতে পারে এ বিষয়ে জেনে রাখুন।
অনলাইনের মাধ্যমে যদি আপনি ভোটার আইডি সংশোধনের জন্য আবেদন করে থাকেন
তাহলে এটি সংশোধন হতে ৭ থেকে ১৪দিন সময় লাগবে। যদি এই ৭ থেকে ১৪ দিনের মধ্যে
কোন সরকারি ছুটি থাকে বা কোন সরকারি ছুটি বেশি দিন স্থায়ী হয় তবে একটু বেশি
সময়ও লাগতে পারে। তবে সবার ক্ষেত্রে যে এমনটা সময় লাগবে ব্যাপারটা সেরকম নয়।
কারো কারো ক্ষেত্রে এর দ্রুত ভোটার আইডি সংশোধন হয়ে যেতে পারে।তবে জেনে
রাখুন ভোটার আইডি সংশোধনের জন্য সর্বনিম্ন ৭ দিন এবং সর্বোচ্চ 15 দিনের
মত সময় লাগবে এর চেয়ে বেশি নয়।
ভোটার আইডি সংশোধন ফরম
ভোটার আইডি সংশোধন করার জন্য আবেদন ফরম কোথায় পাবেন অনেকেরই মনের মধ্যে
প্রশ্নটি থাকতে পারে। আপনার ভোটার আইডি কার্ডের যদি কোন ধরনের ভুল থেকে থাকে
তবে আপনি এটি সংশোধন করতে চাইলে আপনাকে একটি আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে এবং সেটি
নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে। আবেদন ফরম পূরণের সাথে আপনাকে কিছু প্রয়োজনীয়
কাগজপত্র গুলো জমা দিতে হবে। এজন্য আপনি গুগলে গিয়ে ভোটার আইডি সংশোধন
আবেদন ফরম লিখে সার্চ করেন তাহলে আপনার সামনে অনেকগুলো ওয়েবসাইট আসবে এই
ওয়েবসাইটগুলোর ভেতরে প্রথম যে ওয়েবসাইট থাকবে সেটার ওপরে ক্লিক করুন।
এর ভেতরে প্রবেশ করার সময় অনেক সময় ইন্টারনেটের সমস্যার কারণে ওয়েবসাইটটিতে
প্রবেশ করতে দেরি হতে পারে। এরপর এই ওয়েবসাইট থেকে আবেদন ফরম ডাউনলোড করুন।
যদি আবেদন ফ্রম ডাউনলোড হতে কোন প্রকার সমস্যা হয় তাহলে আপনি আপনার নিকটস্থ যে
কোন কম্পিউটারের দোকানে গেলে আপনাকে ভোটার আইডি সংশোধন করার জন্য আবেদন
ফরমটি ডাউনলোড করে দিবে।
ভোটার আইডি সংশোধন করতে কি কি লাগে
অনেকের ভোটার আইডি কার্ড এর মধ্যে ভুল থেকে থাকে। সে ভুল ঠিক করার জন্য অনেকে
আবেদন করতে চাই কিন্তু বুঝে উঠতে পারে না আবেদন করার সময় কি কি কাগজপত্র লাগবে
এবং কি কি কাগজপত্র সাথে জমা দিতে হবে।ভোটার আইডি কার্ডের সমস্যা ভেদে একেক
সময় একেক রকমের কাগজপত্র জমা দিতে হতে পারে।
- ভোটার আইডি কার্ডের নামের অক্ষর সংশোধনের ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে এসএসসি পাশের সনদ অথবা যদি এসএসসি পাস না হয়ে থাকে তবে জন্ম সনদ দিতে হবে।
- ভোটার আইডি কার্ডের নামের আমল সংশোধনের ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে এসএসসি পাস এর সনদ অথবা যদি এসএসসি পাস না করে থাকে তবে জন্ম সনদ, ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর হলফনামা, জাতীয় দৈনিক পত্রিকা, বিবাহিত হলে স্ত্রীর জাতীয় পরিচয় পত্র ফটোকপি প্রদান করতে হবে, বিবাহিত হলে সন্তানদের জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্ম সনদ ও স্কুল সনদের সত্যায়িত কপি দিতে হবে, বিবাহিত হলে কাবিননামা দিতে হবে, পিতার বাড়ির সনদ জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার সহ দিতে হবে, চেয়ারম্যানের সনদ দিতে হবে।
- স্বামী/স্ত্রী নাম সংযোজন এর ক্ষেত্রে কাবিননামা কাগজ দিতে হবে।
- স্বামী/স্ত্রী নাম সংযোজন করার জন্য তালাক প্রাপ্ত হয়ে থাকলে কাজী কর্তৃক তালাকনামা এবং স্বামী/স্ত্রী মৃত্যু হলে মৃত্যু সনদ পত্র দিতে হবে, নতুন বিয়ের কাবিননামা কাগজপত্র দিতে হবে, নতুন স্বামীর জাতীয় পরিচয় পত্র সহ পাসপোর্ট কপি দিতে হবে, সন্তানদের জন্ম সনদ স্কুল সনদ জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি দিতে হবে, চেয়ারম্যান সনদ ও চেয়ারম্যান প্রত্যয়ন দিতে হবে, আবেদন জমা দেয়ার পরে নির্বাচন অফিসার প্রয়োজন সাপেক্ষে তদন্তে যেতে পারে, যদি স্বামী/স্ত্রী তালাক বা মৃত না হয় তাহলে ম্যাজিস্ট্রেট এফিডেভিড ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকার বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে।
- স্বামী/স্ত্রী নাম বাদ দেওয়ার ক্ষেত্রে স্বামী/স্ত্রী তালাক হলে, আবার বিয়ে না করলে খোলা তালাকনামা ও চেয়ারম্যানের সনদ, চেয়ারম্যানের প্রত্যয়ন পত্র দিতে হবে, নতুন করে বিয়ে না করলে তার সনদ দিতে হবে, পিতার জাতীয় পরিচয় পত্র দিতে হবে, এ আবেদনটি জমা দেওয়ার পর নির্বাচন অফিসার প্রয়োজন সাপেক্ষে তদন্তে যেতে পারে।
- পিতা/মাতা নামের অক্ষর সংশোধন এর ক্ষেত্রে এসিসির সনদপত্র, জন্ম সনদ অনলাইন ভাবে বাংলা ও ইংরেজি, পিতা- মাতা, ভাই -বোনের সকলের আইডি কার্ড, জন্ম সনদ পত্র, শিক্ষা সনদ পত্র দিতে হবে, চেয়ারম্যান সনদপত্র, চেয়ারম্যান প্রত্যয়ন পত্র, চাকুরীজীবীদের ক্ষেত্রে পেনশন বুকের কপি অথবা সার্ভিস বুকের কপি প্রদান দিতে হবে।
- পিতা /মাতা নাম আমূল পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এস এস সি সনদ পত্র ও ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর হলফনামা, জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে, জন্ম সনদপত্র অনলাইনে বাংলা ও ইংরেজি দিতে হবে, পিতা -মাতা, ভাই-বোন সকলের আইডি কার্ড, জন্ম সনদপত্র ,শিক্ষা সনদপত্র দিতে হবে, চেয়ারম্যান সনদ, চেয়ারম্যান প্রত্যয়ন পত্র দিতে হবে, চাকরিজীবী হলে পেনশন বুকের কপি অথবা সার্ভিস বুকের কপি দিতে হবে।
- জন্ম তারিখ সংশোধনের ক্ষেত্রে জন্ম তারিখ ২১ বছরের মধ্যে মাস সংশোধন অথবা ৯-১০ বাসের পার্থক্য থাকলে এসএসসি সড়কপত্র ও জন্ম সনদপত্র অনলাইন এর মাধ্যমে সত্যায়িত কপি দিতে হবে। এক বছরের অধিক হলে আবেদনকারীকে পিতার সকল সন্তানদের জাতীয় পরিচয় পত্র ও জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর এবং ওয়ারিশ সনদপত্র, এসএসসি সনদ পত্র সত্যায়িত কপি, জন্ম সনদ পত্রের অনলাইন সত্যায়িত কপি, চাকরিজীবী হলে সার্ভিস বুক অথবা পেনশন বুকের কপি দিতে হবে, নির্বাচন অফিসার প্রয়োজনে তদন্ত করতে যেতে পারেন।
- বাড়ির নাম সংশোধনের ক্ষেত্রে আবেদনকারী পিতা -মাতা অথবা ভাই-বোনের যাতে পরিচয়পত্র কপি দিতে হবে এবং চেয়ারম্যান প্রত্যয়ন পত্র দিতে হবে।
- ডাকঘর ও কোড পরিবর্তন এর ক্ষেত্রে আবেদনকারীর পিতা-মাতা অথবা ভাই বোনের জাতীয় পরিচয় পত্র কবে দিতে হবে, চেয়ারম্যান প্রত্যয়ন পত্র দিতে হবে, পোস্টমাস্টারের প্রত্যয়ন পত্র দিতে হবে।
- রক্তের গ্রুপ পরিবর্তনের ক্ষেত্রে আমাদের কে সরকারি মেডিকেল প্রতিষ্ঠান বা বেসরকারি মেডিকেল প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নিজস্ব প্যাডে ব্লাড টেস্টের কপি দিতে হবে।
- স্বাক্ষর পরিবর্তনের ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে পাসপোর্ট কপি, ব্যাংক প্রত্যয়ন কপি, ড্রাইভিং লাইসেন্স কপি এগুলোর মধ্যে যেকোনো একটি প্রদান করতে হবে এবং উপজেলা নির্বাচন অফিসার প্রয়োজনে তদন্ত করতে পারেন।
ভোটার আইডি সংশোধন করতে কত টাকা লাগে
ভোটার আইডি সংশোধন করতে অনলাইনের মাধ্যমে ২৩০ টাকা ফ্রি জমা দিতে হয়।
দ্বিতীয়বার সংশোধনী করতে গেলে ৩৪৫ টাকা এবং পর্যায়ক্রমে যতবার সংশোধনী করতে
চান প্রতিবারই তাদের সংশোধনের জন্য ৫৭৫ টাকা ফ্রি দিতে হবে ভোটার আইডি সংশোধনীর
জন্য।সংশোধনী ধরন এবং ভোটার আইডি কার্ড প্রার্থীদের ওপরেও সংশোধনী ফি নির্ভর
করে থাকে।আইডি কার্ডের সাধারণ তথ্য সংশোধন ও রেগুলার ডেলিভারির ক্ষেত্রে ২৩০
টাকা রি- ইস্যু জমা দিয়ে আবেদন করতে হবে। জরুরী ভিত্তিতে ভোটার আইডি সংশোধনীর মাধ্যমে দ্রুত পাওয়ার জন্য ৩৪৫ টাকা ফ্রি দিতে হবে।
ভোটার আইডি কার্ড এর অনলাইন প্রোফাইলে অন্য তবে যে সমস্ত তথ্য থাকে তা পরিবর্তন
করতে ১১৫ টাকা ফ্রি প্রদান করতে হয়। এ সকল উল্লেখিত ফিসের পরিমাণের সঙ্গে ১৫%
সরকারি ভ্যাট যুক্ত রয়েছে। তাই আলাদাভাবে ভ্যাট হিসেব করার কোন প্রয়োজন
নেই।ভোটার আইডি সংশোধন ফ্রি যেকোনো মোবাইল ব্যাংকিং বাথরুম থেকে ঔষধ করা
যাবে যেমন বিকাশ রকেট। নির্ধারিত ফ্রী পরিষদের ৩০ মিনিট পর থেকে তথ্যের কাজ
শুরু হবে।
আপনার মৌলিক তথ্য অর্থাৎ ব্যক্তিগত তথ্য সংশোধনের সাথে অন্যান্য তথ্য সংশোধনের
প্রয়োজন পড়ে তবে এটিও সম্ভব। সে ক্ষেত্রে সংশোধন ফ্রি ভিন্ন হবে এটা
স্বাভাবিক তাই তো। না জাতীয় পরিচয় তথ্য সরানোর জন্য সরকার নির্ধারিত ৩৪৫
টাকা। এর চেয়ে বেশিও নয় কমও নয়। তাহলে বুঝতে পেরেছেন ভোটার আইডি সংশোধন করতে কত টাকা লাগে এই ব্যাপারে বিস্তারিত ভাবে আরো সহজ করে বলতে গেলে
আপনি নির্বাচন কমিশন এর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটের মাধ্যমে সংশোধন কি গণনা করতে
পারবেন।
ব্যক্তিগত তথ্য ছাড়াও ১৬ টির ও বেশি তথ্য আপনার আইডি কার্ড ও সিম কার্ডের
মধ্যে ছোট্ট একটি চিপসেটে সংরক্ষিত থাকে। তা হয়তো আপনি খালি চোখে দেখতে পান
না। কিন্তু এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় অনেক ক্ষেত্রে এই তথ্যের পরিবর্তন ও
সংশোধনের প্রয়োজন হতে পারে। অন্যান্য তথ্য সংশোধনের জন্য সরকার নির্ধারিত ফি
অনুসারে ১৫ শতাংশ ভ্যাট সরকারের ভ্যাট সহকারে রি ইস্যু আবেদন করতে হবে।
সে ক্ষেত্রে ভোটার আইডি সংশোধন আবেদন করতে ১১৫ টাকা খরচ হতে পারে।
ভোটার আইডি কার্ড নাম সংশোধন করতে কি কি লাগে
ভোটার আইডি কার্ড তৈরির সময় অনেকের নামের অক্ষর ভুল হয়ে যাই। কখনো কখনো নামের
প্রথম অক্ষর বা শেষ অক্ষর, মাঝের অক্ষর । এমনকি নামের আমুল পরিবর্তন হয়ে যায়।
এসব সমস্যার কারণে আমাদের নানা সমস্যায় পড়তে হয়। কেননা ভোটার আইডি কার্ড এমন
একটি জিনিস যা আমাদের প্রত্যেকটি কাজে ব্যবহৃত হয়ে থাকে অফিস আদালত থেকে শুরু
করে সবকিছুতে। বলা যায় এটি আমাদের পরিচয় বহন করে।
সেক্ষেত্রে কোন নামের ভুল তো কখনো মেনে নেওয়া যায় না। এ এ সমস্যা সম্মুখীন
হয় অনেকে কিন্তু অনেকে বুঝে উঠতে পারে না এই ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন
করতে আসলে কি কি কাগজপত্র লাগে। অনেকে এই নিয়ে সমস্যায় এবং বিপাকে পড়ে থাকে।
এই পোস্টটি পড়ে ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধন করতে কি কি কাগজপত্র লাগবে জেনে
নিন।
- নামের অক্ষর সংশোধনঃ ভোটার আইডি কার্ডের নামের অক্ষর সংশোধনের ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে এসএসসি পাশের সনদ অথবা যদি এসএসসি পাস না হয়ে থাকে তবে জন্ম সনদ দিতে হবে।
- নামের আমল সংশোধনঃভোটার আইডি কার্ডের নামের আমল সংশোধনের ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে এসএসসি পাস এর সনদ অথবা যদি এসএসসি পাস না করে থাকে তবে জন্ম সনদ, ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর হলফনামা, জাতীয় দৈনিক পত্রিকা, বিবাহিত হলে স্ত্রীর জাতীয় পরিচয় পত্র ফটোকপি প্রদান করতে হবে, বিবাহিত হলে সন্তানদের জাতীয় পরিচয় পত্র অথবা জন্ম সনদ ও স্কুল সনদের সত্যায়িত কপি দিতে হবে, বিবাহিত হলে কাবিননামা দিতে হবে, পিতার বাড়ির সনদ জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার সহ দিতে হবে, চেয়ারম্যানের সনদ দিতে হবে।
- স্বামী/স্ত্রী নাম সংযোজন ঃ স্বামী/স্ত্রী নাম সংযোজন এর ক্ষেত্রে কাবিননামা কাগজ দিতে হবে।
- স্বামী/স্ত্রী নাম সংযোজনঃ স্বামী/স্ত্রী নাম সংযোজন করার জন্য তালাক প্রাপ্ত হয়ে থাকলে কাজী কর্তৃক তালাকনামা এবং স্বামী/স্ত্রী মৃত্যু হলে মৃত্যু সনদ পত্র দিতে হবে, নতুন বিয়ের কাবিননামা কাগজপত্র দিতে হবে, নতুন স্বামীর জাতীয় পরিচয় পত্র সহ পাসপোর্ট কপি দিতে হবে, সন্তানদের জন্ম সনদ স্কুল সনদ জাতীয় পরিচয় পত্রের কপি দিতে হবে, চেয়ারম্যান সনদ ও চেয়ারম্যান প্রত্যয়ন দিতে হবে, আবেদন জমা দেয়ার পরে নির্বাচন অফিসার প্রয়োজন সাপেক্ষে তদন্তে যেতে পারে, যদি স্বামী/স্ত্রী তালাক বা মৃত না হয় তাহলে ম্যাজিস্ট্রেট এফিডেভিড ও জাতীয় দৈনিক পত্রিকার বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে।
- স্বামী/স্ত্রী নাম বাদ দেওয়াঃ স্বামী/স্ত্রী নাম বাদ দেওয়ার ক্ষেত্রে স্বামী/স্ত্রী তালাক হলে, আবার বিয়ে না করলে খোলা তালাকনামা ও চেয়ারম্যানের সনদ, চেয়ারম্যানের প্রত্যয়ন পত্র দিতে হবে, নতুন করে বিয়ে না করলে তার সনদ দিতে হবে, পিতার জাতীয় পরিচয় পত্র দিতে হবে, এ আবেদনটি জমা দেওয়ার পর নির্বাচন অফিসার প্রয়োজন সাপেক্ষে তদন্তে যেতে পারে।
- পিতা/মাতা নামের অক্ষরঃ পিতা/মাতা নামের অক্ষর সংশোধন এর ক্ষেত্রে এসিসির সনদপত্র, জন্ম সনদ অনলাইন ভাবে বাংলা ও ইংরেজি, পিতা- মাতা, ভাই -বোনের সকলের আইডি কার্ড, জন্ম সনদ পত্র, শিক্ষা সনদ পত্র দিতে হবে, চেয়ারম্যান সনদপত্র, চেয়ারম্যান প্রত্যয়ন পত্র, চাকুরীজীবীদের ক্ষেত্রে পেনশন বুকের কপি অথবা সার্ভিস বুকের কপি প্রদান দিতে হবে।
- পিতা/মাতা নাম আমূল পরিবর্তনঃ পিতা/মাতা নাম আমূল পরিবর্তনের ক্ষেত্রে এস এস সি সনদ পত্র ও ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর হলফনামা, জাতীয় দৈনিক পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে, জন্ম সনদপত্র অনলাইনে বাংলা ও ইংরেজি দিতে হবে, পিতা -মাতা, ভাই-বোন সকলের আইডি কার্ড, জন্ম সনদপত্র ,শিক্ষা সনদপত্র দিতে হবে, চেয়ারম্যান সনদ, চেয়ারম্যান প্রত্যয়ন পত্র দিতে হবে, চাকরিজীবী হলে পেনশন বুকের কপি অথবা সার্ভিস বুকের কপি দিতে হবে।
ভোটার আইডি কার্ড বয়স সংশোধন করতে কত টাকা লাগে
অনেকের ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ ভুল হয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে ভোটার আইডি
কার্ডে কিভাবে জন্ম তারিখ সংশোধন করবেন এবং সংশোধন করতে কি কি কাগজপত্র লাগবে
কি কি কাগজপত্র জমা দিতে হবে কত খরচ পরে সবকিছু জেনে নিন।
আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা যদি এসএসসি/সমমান হয়ে থাকে তবে আপনাকে যা যা করতে
হবে জন্ম তারিখ সংশোধন করার জন্য তা হলোঃ
- আপনার জন্ম তারিখ সংশোধনের ক্ষেত্রে অবশ্যই এস এস সি পরীক্ষার সনদপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি জমা দিতে হবে।
- বয়সের পার্থক্য যদি অস্বাভাবিক না হয় প্রাপ্তি স্বীকার পত্রে উল্লেখিত তারিখে সংসদে যা পরিচয় পত্র দিতে হবে।
- অস্বাভাবিক পরিবর্তনের ক্ষেত্রে সনদের মূল কপি প্রদর্শন কিংবা একটা প্রদেশ করা যায় অংশ নেওয়া প্রয়োজন হতে পারে।
আপনার শিক্ষাগত যোগ্যতা যদি এসএসসি এর বেশি হয়ে থাকে তাহলে জন্মতারিখ
শোধনের জন্য আপনাকে যা যা করতে হবে তা হলোঃ
- সার্ভিস বুক/এমপিও'র কপি দিতে হবে
- ড্রাইভিং লাইসেন্স দিতে হবে
- জন্ম সনদ দিতে হবে
- নিকাহনামা দিতে হবে
- পাসপোর্ট এর কপি প্রভৃতি দিতে হবে
ভোটার আইডি কার্ডের বয়স সংশোধন করতে আপনার প্রথমবার আবেদন এর জন্য ২০০
টাকা নিতে হবে। পরবর্তীতে দ্বিতীয় বার আবেদন করার জন্য আপনাকে ৩০০ টাকা
নিতে হবে। এর পরবর্তীতে যতবার আপনি আবেদন করবেন অর্থাৎ তৃতীয়বার থেকে
আপনাকে আবেদন করার জন্য ৪০০ টাকা করে দিতে হবে। এই বারবার আবেদন করাকে রি
ইস্যু বলা হয়। তাই আপনি যদি বারবার রি ইস্যু করেন তাহলে আপনার টাকার
পরিমান টা বাড়তে থাকবে। কিন্তু তৃতীয় বার আবেদন করার পর আপনার
টাকার পরিমাণ ৪০০ টাকায় থাকবে।
ভোটার আইডি কার্ডের জন্ম তারিখ সংশোধন করতে হলে ও ২৩০ টাকা করে জমা দিতে
হয় এর সাথে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হয়। এই সমস্ত কাগজপত্র সবকিছু
উপজেলা নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হয়। এসব টাকার পরিমাণের সঙ্গে ১৫ শতাংশ
ভ্যাট যোগ করা হয়েছে। তাই এই সমস্ত টাকার সাথে ভ্যাট যোগ করার কোন
প্রয়োজন নেই।
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন সম্পর্কে লেখকের মন্তব্য
ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন এর নিয়ম ও পদ্ধতি সম্পর্কে উপস্থিত সম্পন্ন করার
পর আশা করি আপনি বুঝতে পেরেছেন আপনি কিভাবে ভোটার আইডি সংশোধন করার
জন্য আবেদন করবেন । ভোটার আইডি কার্ড যেটা একটি গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট। তাই
এটি আবেদন করার সময় আপনাকে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। নইলে আপনার ভোটার আইডি
কার্ডে ভুল আসতে পারে অথবা আপনাকে পরবর্তীতে বেশি টাকা ফ্রি দিয়ে আবার
আবেদন করতে পারে। অনলাইনের মাধ্যমে যেহেতু ঘরে বসে থেকে আপনি আবেদন করতে
পারেন তাই আপনি চাইলে পোস্টে হলে খেতে বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে আপনার ভোটার
আইডি সংশোধনের জন্য আবেদন করতে পারেন পোস্টে উল্লেখিত নিয়ম মেনে।
আজকে এই পোষ্টের মাধ্যমে আপনি ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন সম্পর্কে যাবতীয়
তথ্য জানতে পেরেছেন ভোটার আইডি সংশোধন করতে কত টাকা খরচ হয়, কি কি
কাগজপত্র লাগে, কোথায় থেকে আবেদন করবেন, কিভাবে আবেদন করবেন সবকিছু। আমার
এই পোষ্টের মাধ্যমে যদি আপনি উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে আপনার বন্ধুদের সাথে
শেয়ার করে তাদের জানার সুযোগ করে দিন। এমন আরো প্রয়োজনীয় তথ্যমূলক পোস্ট
এবং অজানা তথ্য জানতে আমাদের এই ওয়েবসাইটে নিয়মিত ভিজিট করুন ধন্যবাদ।
শুরু থেকে শেষ ওয়েবসাইটের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url